এবার থেকে ইয়ামাহা বাইকের পেট্রোল ও ডিজেলের যানবাহন চলার কথা আমরা শুনে এসেছি পরিবেশ দূষণে কমানোর উদ্যোগে এই বৈদ্যুতিক গাড়ি কমবেশি রাস্তায় দেখা যায় কিন্তু এবার থেকে আপনারা বলা হয় ভবিষ্যতে গাড়ি ফেলে হিসাবে শক্তি জোগাবে জল তাহলে নিশ্চয়ই অবাক হবে না আপনারা কিন্তু ইন্টার সিরিয়াল ডিজাইনের মাধ্যমে একটি ট্রান্সলেট ছবি প্রকাশ করেছে| |
আপকামিং Yamaha XT 500 H20 এডিশানের বাইকটিতে থাকতে পারে ক্লোজড লুপ H20 মোটর। জানা গেছে এই বাইকটিতে থাকা একটি ওয়াটার পাম্প জলকে চক্রাকারে ঘোরাবে এবং ইঞ্জিনকে প্রোপালশান প্রদান করবে। কনসেপ্ট ছবিতে বাইকটিকে যে হোয়াইট শেডেড টায়ারে দেখা গেছে তা বাইকটির স্ট্যাইলের সাথে পুরোপুরি মানানসই। এই ওয়াটার-পাওয়ারড মোটরবাইকের মাধ্যমে পরিবেশ দূষণের সম্ভাবনা যেমন থাকবে না, তেমনি জলের অফরন্তু জোগান থাকার জন্য ফুয়েলের খরচ নিয়েও চিন্তা করতে হবে না। এছাড়া বাইকটির রক্ষনাবেক্ষনের খরচও ইলেকট্রিক চালিত বাইকের তুলনায় খুব কমই হবে ৷
বলা বাহুল্য, Yamaha যদি এই H20 এডিশানের বাইকটিকে বাজারে আনতে সক্ষম হয়, তাহলে এটি বাজারে শোরগোল ফেলার পাশাপাশি প্রযুক্তির দিক থেকে এক নতুন দিগন্তের উন্মোচন ঘটাবে। তবে এই মুহুর্তে, Yamaha বাইকটির প্রোডাকশান আরম্ভ করার ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করছে কিনা, সে ব্যাপারে তথ্য অমিল। আর যদি প্রোডাকশান শুরুও হয় তাহলেও ২০২৫ এর আগে বাইকটির বাজারে আসার সম্ভাবনা কম।
এই কনসেপ্ট বাইকটির নাম দেওয়া হয়েছে Yamaha XT 500 H20 অনেকে আবার বাইকটিকে ৭০ এর দশকের ইয়ামাহার এনডিউরো-আডভেঞ্চার বাইক -এর পুর্নজন্ম হিসাবে মনে করছেন। ১৯৭৫-১৯৮১ এর মধ্যে বিক্রীত Yamaha XT 500 বাইকটিতে ছিল পেট্রোল চালিত ৪৯৯ সিসির ফোর স্ট্রোক সিঙ্গল সিলিন্ডার ইঞ্জিন। এটি তখন সর্বোচ্চ ৩২ এইচপি এবং ৩৯ এনএম টর্ক জেনারেট করতে সক্ষম ছিল। বাইকটির সর্বোচ্চ গতিবেগ ছিল ১৬০ কিমিঘন্টা
আপকামিং Yamaha XT 500 H20 এডিশানের বাইকটিতে থাকতে পারে ক্লোজড লুপ H20 মোটর। জানা গেছে এই বাইকটিতে থাকা একটি ওয়াটার পাম্প জলকে চক্রাকারে ঘোরাবে এবং ইঞ্জিনকে প্রোপালশান প্রদান করবে। কনসেপ্ট ছবিতে বাইকটিকে যে হোয়াইট শেডেড টায়ারে দেখা গেছে তা বাইকটির স্ট্যাইলের সাথে পুরোপুরি মানানসই। এই ওয়াটার-পাওয়ারড মোটরবাইকের মাধ্যমে পরিবেশ দূষণের সম্ভাবনা যেমন থাকবে না, তেমনি জলের অফরন্তু জোগান থাকার জন্য ফুয়েলের খরচ নিয়েও চিন্তা করতে হবে না। এছাড়া বাইকটির রক্ষনাবেক্ষনের খরচও ইলেকট্রিক চালিত বাইকের তুলনায় খুব কমই হবে ৷
বলা বাহুল্য, Yamaha যদি এই H20 এডিশানের বাইকটিকে বাজারে আনতে সক্ষম হয়, তাহলে এটি বাজারে শোরগোল ফেলার পাশাপাশি প্রযুক্তির দিক থেকে এক নতুন দিগন্তের উন্মোচন ঘটাবে। তবে এই মুহুর্তে, Yamaha বাইকটির প্রোডাকশান আরম্ভ করার ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করছে কিনা, সে ব্যাপারে তথ্য অমিল। আর যদি প্রোডাকশান শুরুও হয় তাহলেও ২০২৫ এর আগে বাইকটির বাজারে আসার সম্ভাবনা কম।
কোন মন্তব্য নেই: