১।ভারতের সর্বশ্রেষ্ঠ বক্সাইট খনি অঞ্চল কোনটি পালামৌ খনি অঞ্চল।
২। কালিকটের বর্তমান নাম কী – কোঝিকোড়।
৩। প্রথম কোন কোম্পানি ভারতে রেল-ইঞ্জিন তৈরি করে – টাটা ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড লোকোমােটিভ কোম্পানি।
৪। রাগী উৎপাদনে ভারতে প্রথম স্থানে আছে ‘কোন রাজ্য – কর্ণাটক।।
৫। স্বাধীনতার আগে একমাত্র ডিজেল বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র কোথায় ছিল – অসমের ডিগবয়।
৬। চম্বল উপত্যকায় বড় খাতবিশিষ্ট অঞ্চলকে কী বলে – বীহড়।
৭। প্রথম কাগজকল কোথায় স্থাপিত হয় – শ্রীরামপুরে (১৮৩২ সালে)।
৮। বাংলায় সর্বাধিক বৃষ্টিপাত হয় – বক্সা ডুয়ার্সে ।
৯। করোনেশন ব্রিজ অবস্থিত – তিস্তা নদীর ওপর ।
১০। কৃষ্ণমৃত্তিকা অঞ্চলের একমাত্র আণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র কোথায় আছে – তারাপুর।
১১।দাক্ষিণাত্যের লাভা মালভূমি অঞ্চলটি কী নামে পরিচিত – ডেকানট্রাপ
১২। বাংলার পূর্বদিকে অবস্থিত দেশ হল – বাংলাদেশ ।
১৩। বর্তমানে বাংলার জেলার সংখ্যা হল – 23টি ।
১৪। উত্তর – পূর্ব ভারতের প্রবেশ দ্বার বলা হয় – শিলিগুড়িকে ।
১৫। দক্ষিণবঙ্গের প্রবেশ দ্বার হল – ক্যানিং ।
১৬। বিহার রাজ্যের বিচ্ছিন্ন অংশটি বাংলায় যে জেলা নামে পরিচিত – পুরুলিয়া ।
১৭। বাংলার ওপর লম্বভাবে সূর্যকিরণ পড়ে – 21 শে জুন ।
১৮। সুন্দরবন ম্যানগ্রোভ বাদাবন অবস্থিত যে জেলায় – দক্ষিণ 24 পরগনা ।
১৯। প্রেসিডেন্সি বিভাগের অন্তর্গত জেলাসদর হল – আলিপুর ।
২০। ‘Chicken’s Neck’ বলা হয় – উত্তর দিনাজপুরের চোপড়াকে ।
২১। ‘City of Joy’ বলা হয় – কলকাতাকে ।
২২। বাংলার উত্তরের সমভূমি অংশ হল – বরেন্দ্রভূমি ।
২৩। বাংলা ও নেপাল সীমান্তে রয়েছে – সিঙ্গলিলা ।
২৪। বাংলার সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – সান্দাকফু ।
২৫।বাংলার মালভূমি অঞ্চলের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ হল – গোর্গাবুরু ।
২৬। বাংলায় বালিয়াড়ি দেখা যায় – উপকূলীয় সমভূমিতে ।
২৭। রাঢ় সমভূমির ভূপ্রকৃতি – তরঙ্গায়িত ।
২৮। কালিম্পঙ -এর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ হল – ঋষিলা ।
২৯। বক্স গিরিখাত দিয়ে যাওয়া যায় – ভুটানে ।
৩০।বক্রেশ্বরের উষ্ণ প্রস্রবণ দেখা যায় – বীরভূমে ।
৩১।পেডং কথার অর্থ – অর্কিডের শহর ।
৩২। তরাই শব্দের অর্থ – স্যাঁতসেঁতে ভূমি ।
৩৩।শুশুনিয়া পাহাড় অবস্থিত – বাঁকুড়া জেলায় ।
৩৪। দার্জিলিং পার্বত্য অঞ্চলের সর্বোচ্চ Rail Station হল – ঘুম ।
৩৫। রাঙামাটির দেশ বলা হয় – রাঢ় অঞ্চলকে ।
৩৬। মথুরাখালি পাহাড় অবস্থিত – বীরভূমে ।
৩৭। গঙ্গা দুভাগে বিভক্ত হয়েছে মুর্শিদাবাদের – ধুলিয়ানে ।
৩৮। গঙ্গা বাংলায় প্রবাহিত হয়েছে – 520 কিমি ।
৩৯। বাংলার প্রধান নদী – গঙ্গা ।
৪০। দামোদরনদকে বলা হয় – বাংলার দুঃখ ।
৪১। বহরমপুর বিখ্যাত – রেশম শিল্পের জন্য ।
৪২। রাঢ় অঞ্চলের সবচেয়ে বড়ো শহর হল – বর্ধমান ।
৪৩। বাংলার দুটি প্রধান মৎস্য শিকার কেন্দ্র হল – দিঘা ও জুনপুট ।
৪৪। ভারতে প্রথম পাতাল রেল চালু হয় – কলকাতায় ।
৪৫। হলদিয়া বিখ্যাত – পেট্রোরসায়ন শিল্পের জন্য ।
৪৬। কৃষ্ণনগর বিখ্যাত – মৃৎ শিল্পের জন্য ।
৪৭। জলপাইগুড়ি শহর অবস্থিত – মহানন্দা ও বালাসন নদীর তীরে ।
৪৮। শংকরপুর একটি – মৎস্য বন্দর ।
৪৯। বাংলায় প্রাণী ও মৎস্যবিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয় অবস্থিত – কলকাতায় (বেলগাছিয়া) ।
৫০। লোথিয়ান আইল্যান্ড অভয়ারণ্যটি অবস্থিত – দক্ষিণ 24 পরগনায় ।
৫১। বক্সা অভয়ারণ্যটি স্থাপিত হয় – 1986 সালে ।
৫২। বার্ড ফ্লু নির্ণয় কেন্দ্রটি অবস্থিত – কলকাতার বেলগাছিয়ায় ।
৫৩। দমদম বিমান বন্দরের পত্তন হয়েছিল – 1875 সালে ।
৫৪। বাংলায় ধানের বউল বলা হয় – বর্ধমানকে ।
৫৫। জয়ন্তি হল – সংরক্ষিত বনভূমি ।
৫৬। সুন্দরবন হল – সুরক্ষিত বনভূমি ।
৫৭। খোয়াই অঞ্চল দেখা যায় – বীরভূম জেলায় ।
৫৮। উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরের অধিক কাদাযুক্ত মাটি – খিয়র নামে পরিচিত ।
৫৯। তাল শব্দের অর্থ – জলাভূমি ও নিম্নভূমি ।
৬০। সুন্দরবনের যেসব অঞ্চলে কৃষিকাজ হয়, তাকে – আবাদ বলে ।
৬১। বাংলায় সবচেয়ে কম বৃষ্টি হয় – বীরভূমের ময়ূরেশ্বরে ।
৬২। বাংলায় সবচেয়ে বেশি উষ্ণতা দেখা যায় – আসানসোলে ।
৬৩। মৌসুমি রাজ্য বলা হয় – বাংলাকে ।
৬৪। খরার জেলা বলা হয় – পুরুলিয়াকে ।
৬৫। কানা নদীর মধ্যবর্তী ও শেষ অংশের নাম – কুন্তী নদী ।
৬৬। দামোদরের প্রধান উপনদীর নাম – বরাকর ।
৬৭। সুন্দরবন অঞ্চলের বৃহত্তম জলবহনকারী নদী হল – মাতলা ।
৬৮। অজয়নদ -এর উৎপত্তি – দুমকা উচ্চভূমি থেকে ।
৬৯। 2011 জনগণনা অনুসারে বাংলার বেশি জনসংখ্যাযুক্ত জেলা হল – উত্তর 24 পরগনা (10082852 জন) ।
৭০। 2011 জনগণনা অনুসারে বাংলার কম জনসংখ্যাযুক্ত জেলা হল – দক্ষিণ দিনাজপুর (1670931 জন)
৭১। 2011 জনগণনা অনুসারে বাংলার জনসংখ্যা ছিল – 91347736 জন (পুরুষ=46927389জন এবং মহিলা=44420347 জন)
কোন মন্তব্য নেই: